img বউ কথা কও ২৩ জানুয়ারি ২০১৬ দুপুর ১৮:১৩

আপনার গল্পটি সকল ধর্মান্ধদের জন্যই প্রাসঙ্গিক। তবুও আপনি শুধু ইসলামের বিষয়গুলোই সংযুক্ত করেন কেন দাদা? আমার মনে হয়নি কোন পুরোহিত এই কাজগুলো মুসলিমের সাথে করলে আলাদা কিছু হত। সেটাও তো মানবতা বিরুদ্ধ হত, তাইনা? আমার জানা মতে এই আচরন গুলো জাত পাত থেকেই আসে। সেটাও হিন্দু ধর্ম থেকেই। অনেক উদাহরন আছে এসব অত্যাচারের। এই টাইপ হুজুরেরা যা করে সেগুলো ঐ কাজ থেকেই এসেছে। আমার জানা মতে ইসলাম কোনদিন মানুষকে ঘৃণা করতে শেখায় না। আপনি পড়ে দেখুন বিধর্মিরাও নবিজীর সেবা থেকে বঞ্চিত হতেন না। আশা করি ধর্মীয় আঘাত দেবেন না।

img চে'র চিঠি ২৩ জানুয়ারি ২০১৬ দুপুর ১৮:২৪

একটু ভাবুন, তাহলেই বুঝতে পারবেন। আমি কোন ধর্মকে খাটো করার জন্য লিখিনি ধর্মান্ধদের খাটো করার জন্য লিখেছি। আর বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে যখন আমার কলম চলবে তখন স্বাভাবিক ভাবেই বাংলাদেশী ধর্মান্ধদের ব্যাপারের লিখব। তাইনা? বাংলাদেশে ধর্মান্ধ কিংবা ধর্মের অপব্যবহার কাদের দ্বারা বেশি ঘটতে পারে? নিশ্চই সংখ্যাগুরুদের। কারন ব্যবসায়ীত্রা ক্রেতা খুজে। এদেশে কোন ধর্ম নিয়ে ব্যবসা বেশি লাভজনক? নিশ্চই ইসলাম। আবারও বলি, একটু ভাবলেই বুঝবেন আমি ইসলামের বিরুদ্ধে কিছু লিখিনি। আরও স্পষ্ট করে বললে বলা যায়, ইসলামের ভেতর যেসব সমস্যা তোইরি করা হয়েছে সেগুলো দেখিয়ে দিয়েছি। এজন্য আপনি আমাকে ধন্যবাদই দিতে পারেন। যদি না অন্ধত্বে আপনিও আক্রান্ত হন।

img বউ কথা কও ২৩ জানুয়ারি ২০১৬ দুপুর ১৮:৩৮

একদিক থেকে আপনার কথা আমি সাপোর্ট করি। কিন্তু সমস্যা যখন লিখেন তখন তার উৎস লিখলে আরো বৃহত পরিসরে ভূমিকা রাখতে পারেন। আমি মনে করি, জাত-পাত বিরোধী লিখাগুলো বাড়লেই এ উপমহাদেশের সকল ধর্মই উপকৃত হবে। প্রতিটা ধর্মই কিন্তু এ অঞ্চলে এসে কারো কারো দ্বারা এতে আক্রান্ত হয়েছে। ধন্যবাদ।

img চে'র চিঠি ২৩ জানুয়ারি ২০১৬ দুপুর ১৯:২৯

মানব সেবাই আমার ধর্ম। আমার মতে ধর্মই মানব জীবনে অনেক গুলো বড় সমস্যার শ্রষ্ঠা। ফলে ধর্মের সেবা আমার নীতি বিরুদ্ধ হওয়াই স্বাভাবিক। তাইনা? আশা করি বুঝতে পারবেন।

img দাউকুটুম্ব ২৪ জানুয়ারি ২০১৬ দুপুর ১৪:১১

দাদা! মনের মতন একখান দিছেন। পড়েই শান্তি পাইলাম। এইভাবেই চলতেছে।

img চে'র চিঠি ২৪ জানুয়ারি ২০১৬ দুপুর ১৪:৫৫

এইভাবেই চলতেছে

img সুকান্ত ২৪ জানুয়ারি ২০১৬ দুপুর ১৪:৪৬

প্রতিদিনের কষ্টগুলো লিখেছেন দাদা! ব্লগারের প্রতি শ্রদ্ধা।

img চে'র চিঠি ২৪ জানুয়ারি ২০১৬ দুপুর ১৪:৫৫

ধন্যবাদ